কে-৪ (ক্ষেপণাস্ত্র)
কে-৪ (ক্ষেপণাস্ত্র) | |
---|---|
প্রকার | অন্তর্বর্তী-পাল্লার এসএলবিএম |
উদ্ভাবনকারী | ভারত |
ব্যবহার ইতিহাস | |
ব্যবহারকাল | ২০২০-এর দশ [১] |
ব্যবহারকারী | ভারতীয় নৌবাহিনী |
উৎপাদন ইতিহাস | |
নকশাকারী | প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা |
উৎপাদনকারী | ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড |
তথ্যাবলি | |
ওজন | ১৭ টন (১৯ শর্ট টন)[২] |
দৈর্ঘ্য | ১২ মি (৩৯ ফু)[২] |
ব্যাস | ১.৩ মি (৪.৩ ফু)[২] |
ওয়ারহেড | কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র |
ইঞ্জিন | দুটি পর্যায়ের রকেট মোটর[৩] |
প্রপেল্যান্ট | কঠিন জ্বালানী[৩] |
অপারেশনাল রেঞ্জ |
৩,৫০০ কিমি (২,২০০ মা)[৪][৫] |
নির্দেশনা পদ্ধতি |
মধ্যবর্তী-গতিপথ: জিপিএস/নাভিক উপগ্রহ নির্দেশিকা সহ আন্তঃদেশীয় বিমানপোতচালন ব্যবস্থা প্রান্তিক: টেরিনের কনট্যুর ম্যাচিং[৬] |
লঞ্চ প্লাটফর্ম |
অরিহন্ত-শ্রেণির ডুবোজাহাজ, এস৫-ডুবোজাহাজ |
কে-৪ একটি পারমাণবিক সক্ষম অন্তর্বর্তী-পাল্লার ডুবোজাহাজ-হতে-উৎক্ষিপৎ নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র, যা ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা অরিহন্ত-শ্রেণির ডুবোজাহাজসমূহকে অস্ত্র সরবরাহ করতে বিকশিত করে।[৭] ক্ষেপণাস্ত্রটির সর্বাধিক পরিসীমা বা পাল্লা প্রায় ৩,৫০০ কিমি।[৮]
উন্নয়ন
[সম্পাদনা]আইএনএস অরিহন্তকে সজ্জিত করার জন্য একই সক্ষমতার সাথে সীমাবদ্ধ ১৭ মিটার (৫৬ ফুট) দৈর্ঘের অগ্নি-৩ সংযোগের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অসুবিধার সম্মুখীন হওয়ার পরে কে-৪ এর উন্নয়ন শুরু হয়। কে-৪ এর দৈর্ঘ্য ১২ মিটার (৩৯ ফুট), যা অগ্নি-৩ এর দৈর্ঘ্য ১৭ মিটার (৫৬ ফুট) থেকে ৪ মিটার কম। কে-৪ এর জন্য নকশাকৃত গ্যাস-বুস্টারের সফলভাবে পরীক্ষা ২০১০ সালে নিমজ্জিত পন্টুন থেকে করা হয়।[৯]
বিবরণ
[সম্পাদনা]কে-৪ দুটি পর্যায়ে গঠিত একটি ডুবোজাহাজ-হতে-উৎক্ষিপৎ নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র।[৩] ক্ষেপণাস্ত্রটি ১.৩ মিটার (৪ ফুট ৩ ইঞ্চি) ব্যাসের সাথে ১২ মিটার (৩৯ ফুট) দীর্ঘ এবং প্রায় ১৭ টন (১৯ টন) ওজন বিশিষ্ট। এটি ২ টন (২.২ টন) ওজনের একটি ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম এবং কঠিন রকেট প্রোপেল্যান্ট শক্তি সরবরাহ করে। ডিআরডিও জানান, যে ক্ষেপণাস্ত্রটির লক্ষ্য ছিল একটি উচ্চ নির্ভুলতা অর্জন করা।[২] নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার বিপরীতে কে-৪ ত্রিমাত্রিক কসরত করতে সক্ষম।[১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Sub-launched K-4 ready for induction"। The New Indian Express। ২৫ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-২৫।
- ↑ ক খ গ ঘ "Longest Range Ballistic Missile All Set for Undersea Launch"। দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ১০ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২১।
- ↑ ক খ গ "India Test Fires Nuke Capable SLBM K-4 Secretly"। The New Indian Express। ৯ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২১।
- ↑ "K-4 Missile Set for 'Secret' Test"। THE NEW INDIAN EXPRESS। ৪ মার্চ ২০১৬। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "India successfully test-fires underwater missile"। The Hindu। ২৭ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ CSIS। "Sagarika/Shaurya"। Missile Threat। CSIS। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ Diplomat, Ankit Panda, The। "India Inches Closer to Credible Nuclear Triad With K-4 SLBM Test"। The Diplomat। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২১।
- ↑ http://www.nasic.af.mil/LinkClick.aspx?fileticket=F2VLcKSmCTE%3d&portalid=19
- ↑ Subramanian, T. S. (২৮ জানুয়ারি ২০১১)। "DRDO plans another K-15 missile launch"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০২১।